আইটি, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার তথা ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স গ্রেজুয়েট যারা গভারমেন্ট,স্বায়ত্তশাসিত,পাবলিক লিমিটেড তথা প্রতিষ্ঠিত সফটওয়ার ফার্মে যারা চাকুরি খুজছেন তাদের জন্য আমরা যারা বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন পোস্টে কমরত তাদের কিছু দায়িত্ব থেকেই যায়, আমাদের জুনিয়রদের গাইড করার ব্যাপারে। আমরা মনে প্রানে বিশ্বাস করি যে, আমাদের জুনিয়রা আমাদের চাইতে অনেক অনেকগুন পারদর্শী তারপরও যদি এই গাইডলাইন গুলো হয়ত আত্মবিশ্বাস আরো বাড়িয়ে দিবে।

দ্বিতীয় অধ্যায় (HSC ICT)

 দ্বিতীয় অধ্যায় ডেটা কমিউনিকেশন ও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক

সিলেবাস

 ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেম :  কমিউনিকেশন সিস্টেমের ধারনা, ডেটা কমিউনিকেশনের ধারনা, ব্যান্ড উইড্থ্, ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড, ডেটা ট্রান্সমিশন মোড। ডেটা কমিউনিকেশন মাধ্যম ঃ তার মাধ্যম, কো-এক্সিয়াল, টুইস্টেড পেয়ার, অপটিক্যাল ফাইবার। তারবিহীন মাধ্যম ঃ ইনফ্রারেড, রেডিও ওয়েভ, মাইক্রোওয়েভ। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম ঃ ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের প্রয়োজনীয়তা, ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই, ওয়াই-ম্যাক্স। মোবাইল যোগাযোগ ঃ বিভিন্ন প্রজন্মের মোবাইল। কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ঃ নেটওয়ার্কের ধারনা, নেটওয়ার্কের উদ্দেশ্য, নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ / কার্যাবলি। নেটওয়ার্কের ডিভাইস ঃ মডেম, হাব, রাউটার, গেটওয়ে, সুইচ, NIC, নেটওয়ার্কের কাজ, নেটওয়ার্ক টপোলজি, ক্লাউড কম্পিউটিং এর ধারণা, ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা।

Communication System (যোগাযোগ ব্যবস্থা) এক পক্ষ হতে অন্য পক্ষে কোন মাধ্যমের দ্বারা তথ্য প্রবাহের প্রক্রিয়াকে যোগাযোগ বলা হয়। যে ব্যক্তি নিজের চিন্তা ভাবনা ও বক্তব্য অন্যদেরকে জানানোর জন্য তাদের কাছে পাঠিয়ে দিল তিনি হলেন প্রেরণকারী (প্রথম পক্ষ)। যে ব্যক্তি প্রেরণকারীর কাছ থেকে তথ্যটি গ্রহণ করলো এবং সে অনুযায়ী সাড়া দিল তিনি হলে গ্রহণকারী (দ্বিতীয় পক্ষ)। যোগাযোগ প্রক্রিয়ায় বক্তা যা বলেছে সে তথ্যটি হুবহু গ্রহণকারীর কাছে পৌঁছাতে হয়। গ্রহণকারী যদি বক্তার প্রতি কোন ধরনের সাড়া দিতে ব্যর্থ হয় তবে সে যোগাযোগকে অকার্যকর ও অসম্পূর্ণ বলে গণ্য করা হয়।

 


Data Communication (তথ্য যোগাযোগ) যে প্রক্রিয়ায় data কোন একটি computer/system হতে অন্য কোন এক বা একাধিক computer/system-network -এর সাহায্যে স্থানান্তর করা হয় Data Communication (তথ্য যোগাযোগ) বলে।


Source ((উৎস)):যে system/device হতে data প্রেরণ করা হয় তাকে Source বলে। Computer, telephone, mobile ইত্যাদি data -এর source হিসেবে কাজ করে থাকে।  

Transmitter (প্রেরক)ঃData- কে দূরবর্তী স্থানে বা নির্দিষ্ট স্থানে প্রেরণের জন্য modulation- এর প্রয়োজন হয়। Digital data -কে analog signal -এ রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়াকে modulation বলে। আর modulation -এর কাজটিই Transmitter অংশে সম্পন্ন হয়। NIC (Network Interfacing Card), modem ইত্যাদি transmitter হিসেবে কাজ করে থাকে।

 

Medium (মাধ্যম)ঃData এক স্থান হতে অন্য স্থানে প্রেরণের জন্য Medium -এর প্রয়োজন হয়। আর এই medium হতে পারে তারযুক্ত অথবা তারবিহীন। তারযুক্ত medium -এর মধ্যে রয়েছে telephone line, optical fiber, coaxial cable ইত্যাদি। আর তারবিহীন medium -এর মধ্যে রয়েছে radio wave, micro wave, satellite ইত্যাদি।

Receiver (প্রাপক)ঃData যখন নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌছে তখন তাকে demodulation করতে হয়। Analog signal -কে digital data -এ রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়াকে demodulation বলে।

Bandwidth একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোন মাধ্যমের মধ্য দিয়ে যে পরিমাণ তথ্য স্থানান্তরিত হয় তার পরিমাণকে Bandwidth বলে। অন্যভাবে বলা যায়, কোন ব্যবহারকারীর computer এবং ISP (Internet Service Provider)--এর computer -এর মধ্যে data transmission speed -কে Bandwidth বলে।

প্রতি সেকেন্ডে কত bit data কোন মাধ্যমের দ্বারা transmit হতে পারে তাই data transmission speed . আর এই

data transmission speed -কে band rate বলে। Band rate পরিমাপের ক্ষুদ্র একক হচ্ছে bps (bit per second). Bandwidth প্রধানত ৩ প্রকার। যথা- Narrow Band, Voice Band, Broad Band.

 

Full book pdf- https://drive.google.com/file/d/13yIPYk6X7PRvMiHM2QIQdl32hZvN7Y1u/view


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ